রাজশাহী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রর (টিটিসি) অধ্যক্ষ এস.এম ইমদাদুল হকের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও সংবাদ প্রকাশের জেরে মানববন্ধন করেন উক্ত প্রতিষ্ঠান কর্মকর্তা কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ। সোমবার
(২১ অক্টোবর ) দুপুর ১২টার সময় টিটিসির (কোইকা ভবন) সামনে তাঁরা এই মানব বন্ধন পালন করেছেন। কর্মসূচিতে টিটিসির শিক্ষক, শিক্ষিকা, কর্মকর্তা কর্মচারী ও শিক্ষার্থী অংশ নেন। দুপুর ১২টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত কর্মকর্তা কর্মচারী শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা অধ্যক্ষের পক্ষে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেন। বিক্ষোভ চলাকালে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন তারা। বিক্ষোভ মিছিলে স্লোগানে তারা বলেন, নিজের দোষ ঢাকতে প্রিন্সিপাল স্যারের নামে মিথ্যা অপবাদ মানিনা মানবোনা। কোরিয়ান ভাষা প্রশিক্ষক নুরুন্নাহার বলেন আমরা দীর্ঘদিন যাবত এখানে চাকরি করছি স্যার এই প্রতিষ্ঠানের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ এসেছেন। আসার পরে রাজশাহী টিটিসির উন্নয়ন প্রশংসনীয় এবং সারা বাংলাদেশে রাজশাহী টিটিসি মডেল হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। একজন শিক্ষক (সাঈদা মমতাজ নাহারিনা ইকবাল, চীফ ইন্সট্রাক্টর )- এর কারণে স্বনামধন্য এই প্রতিষ্ঠানের নাম আজকে দুর নামে পরিণত হতে যাচ্ছে। তার নিজের দোষ ঢাকতে এবং নিজের অনিয়ম থাকতে প্রিন্সিপাল স্যারের নামে অপপ্রচার ও প্রোপাগান্ডা চালিয়ে বেড়াচ্ছেন। উক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা প্রকাশ করছি। তিনি যেন এমন ধরনের জঘন্যতম কাজ থেকে বিরত থাকেন। একই ধরনের মন্তব্য প্রকাশ করেন শাহনাজ পারভিন লিপি,ইনস্ট্রাক্টর (গার্মেন্টস ট্রেড)। সাবিহা সুলতানা ইনচার্জ( ফুড বেভারেজ ট্রড)।দেওয়ান মোহাম্মদ আতিক ইনচার্জ( ইলেকট্রিক্যাল) ট্রেড। মোসলেম উদ্দিন, সিনিয়র ইন্সট্রাক্টর (ইলেকট্রিক্যাল) । রেজাউল করিম ইনস্ট্রাকটর (গ্রাফিক্স ডিজাইন )। গোলাম মো: সারোয়ার হোসেন, প্রশিক্ষক (আর এ সি)। শাহীন আখতার, চীফ ইন্সট্রাকর (আরএসি)। ওয়ালিউর রহমান, চীফ ইন্সট্রাক্টর ( গার্মেন্টস)। এ.টি.এম ফরহাদ হোসেন (হিসাবরক্ষক)। মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ (প্রধান সহকারী) । আব্দুল জলিল( নিরাপত্তা প্রহরী)। এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারী। তারা সকলে এব্যাপারে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জ্ঞাপন করেন।