চট্টগ্রাম বাসিন্দা কিশোরগঞ্জের সরাসরি ঘটনায় আসামি
চট্টগ্রামের বাসিন্দা অবস্থান সত্ত্বেও কিশোরগঞ্জের মামলায় সরাসরি উপস্থিতি দেখিয়ে বেআইনিকান্ডে আসামি।
১৭কোটি মানুষের দেশে বিচারক ও আদালত আইন প্রশাসন সক্ষমতা না থাকা সত্ত্বেও বিচারিক ক্ষমতা মর্যাদা প্রশ্নবিদ্ধ করে। মিথ্যা মামলায় ব্যস্ত রাখার অভিযোগ উঠেছে বাদি গাজি মিয়া, (মামলা নং – সিআর ৬১২/২৪) এবং সাক্ষীর বিরুদ্ধে। আইন বিচার ব্যবস্থাকে প্রশাসনকে বেআইনিকাজে প্রভাবিত প্রশ্নবিদ্ধ করে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে মিথ্যা মামলায় অভিযোগে বাদী ও সাক্ষীরা হলেন। তাদের বিরুদ্ধে বিচারাধীন মামলা নং- (সিআর ৩১২/২৪ইং) যারা বাদি আলমের মামলার আসামি। মামলার বাদি ও সাক্ষীরা তদন্তাধীন মামলা থেকে বাঁচতে ও তাদের অপকর্ম ধামাচাপা দিতেই পূর্বপরিকল্পিত অপচেষ্টা।
যার সত্যতা গণমাধ্যম প্রিন্ট পত্রিকা সোশ্যাল মিডিয়ায় উঠে এসেছে।
চট্টগ্রামবাসীর বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াটি ঘটনা মামলায় দেশের রাষ্ট্রীয় সেবা’র নিয়জিত আইন প্রশাসন বিচারিক কার্যক্রমের মূল্যমান সময় বেআইনি কাজে ব্যস্ত প্রভাবিত করার অপচেষ্টা। মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারে গণস্বাক্ষর প্রতিবাদ তীব্র নিন্দা ব্যবসায়ী সমাজ ও এলাকাবাসীর। যা ব্যাপক নেতিবাচক গুঞ্জন সমালোচনার ঝড় উঠেছে দুই জেলার স্থানীয় বাসিন্দাদের জনমনে। প্রশ্নবিদ্ধ ব্যবসায়িক সমাজ এলাকার মানুষ সচেতন মহলে সবার মাঝে।
ঘটনাক্রমে,চট্টগ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা কর্মস্থলে অবস্থান সত্বেও কিশোরগঞ্জের ইটনায় রায়টুটি ইউনিয়নে মো: আলম বছর তিন ধরে বসবাসকারী হলেও অন্য ৩জন আসামি চট্টগ্রামেই অবস্থানকারী ও বসবাসকারী স্থায়ী বাসিন্দা ও ভোটার। তাদের অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী বেআইনি কাণ্ডে সম্মানিত ব্যবসায়ী মোঃ বাচ্চু মিয়া সওদাগর ও তার ভাইকে সরাসরি উপস্থিত দেখিয়ে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছে।
অসৎ উদ্দেশ্যে বিচার বিভাগকে প্রশ্নবিদ্ধ করে চরম হয়রানি ভোগান্তি মানসিক দুশ্চিন্তা ও হতাশায় সামাজিক মর্যাদা হানিসহ অপূরণীয় ক্ষয়ক্ষতির সমতুল্য। আইনি জটিলতায় প্রতিহিংসা ষড়যন্ত্রের পরিস্থিতির শিকার। যা নিরাপদ জীবন,সমাজ সুস্থ মস্তিষ্কে কল্পনাও করা যায় না,কোন মতেই কাম্য নয়। মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারে গণস্বাক্ষর প্রতিবাদ তীব্র নিন্দা জানাই ব্যবসায়ী সমাজ ও এলাকাবাসীর।
এর নেপথ্যে রয়েছে সমাজে শান্তি বিনষ্টধ্বংসকারী মনুষত্বহীন বিবেকহীন বিবেকমৃত কালো হাত । যা অসৎ উদ্দেশ্য হীন অপচেষ্টায় নেককার ঘৃণিত দুষ্কৃতকারীদের পূর্বপরিকল্পিত ও ষড়যন্ত্রের দাবি ভুক্তভোগী,ব্যবসায়িক সমাজ ও এলাকাবাসীর। যা ব্যাপক নেতিবাচক সমালোচনার ঝড় উঠে দুই জেলার স্থানীয় বাসিন্দা জনমনে সচেতন মহলে।
অহেতুক বানোয়াটী মিথ্যা ভিত্তিহীন মামলা থেকে অব্যহতি মুক্তির দাবিতে ব্যাবসায়ি সমাজ ও এলাকাবাসীর লিখিত স্বীকারোক্তিতে প্রতিীয়মান হয় যে,উক্ত মামলা সম্পূর্ণ মিথ্যা ষড়যন্ত্রমূলক। মিথ্যে মামলার বিরুদ্ধে গণস্বাক্ষকর প্রতিবাদ ও তীব্র নিন্দা জানাই অত্র এলাকার ব্যবসায়ী সমাজ ও এলাকাবাসী। যার সত্যতায় ইতোপূর্বে অভিযুক্ত বিচারাধীন মামলার থেকে বাঁচতেই আসামি হয়েও মামলাবাজ সমছুলের দালালি অপকান্ডের তথ্যফাঁস হয়। যা কিনা গনমাধ্যমে প্রিন্ট পত্রিকা অনলাইন সোশ্যাল মিডিয়ায় উঠে আসে একাধিক বার। (মামলার বাদি -গাজী মিয়া, মামলা নং- ০৮/০৯/২৪ইং, ৫০১/২৪ইং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালত নাম্বার-২, কিশোরগঞ্জ।)
ভুক্তভোগীর ঘটনায় এলাকাবাসী ও ব্যবসায়ী সমাজ জানান, আমরা ব্যবসায়িক সমাজ ও এলাকাবাসী প্রত্যক্ষদর্শী ও অবগত আছি যে, সম্মানিত ব্যবসায়ী জনাব মোঃ বাচ্চু মিয়া সওদাগর, পিতাঃ মরহুম হাজী আব্দুল মোমিন,তিনি ” ইসহাক শপিং কমপ্লেক্স ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির” সদস্য। তিনি বায়েজিদ বোস্তামী থানার চৌধুরীপাড়া,(ধনীর পাহাড়) এলাকার একজন স্থানীয় বাসিন্দা, ভোটার নিজস্ব স্থায়ীঘর ও দোকান আছে। তার নিজ দোকানের নাম মাস্টার টেলিকম। তিনি তার দোকান ছেড়ে দূরে কোথায় যান না। তিনি তার সকল উৎসব আমাদের সাথে পালন করেন দেন। তিনি একজন সৎ ব্যবসায়ী হিসেবে এলাকায় পরিচিত।
তিনি দীর্ঘ ৩০ বছরের অধিক সময় এলাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করে আসছেন । এলাকায় আমরা তাকে শান্তিপ্রিয়, অরাজনৈতিক, সাধারণ ও নিরীহ প্রকৃতির মানুষ হিসেবে জানি। আমাদের জানামতে তিনি তার দোকান, পরিবার ছাড়া কোন ধরনের রাজনৈতিক, অসামাজিক, অপরাধমূলক ও সমাজের ক্ষতি হয় এমন কোন কার্যকলাপে কখনো সম্পৃক্ত ছিলেন না এবং সর্বদা সমাজের কল্যাণ হয় এমন কাজে নিজেকে জড়িত রেখেছেন।
জনাব মোঃ বাচ্চু মিয়া সওদাগর গত ১৪ই জুলাই ২০২৪ইং তার নিজ দোকান ও চট্টগ্রামে তার নিজ বাসায় অবস্থান করেছিলেন যা আমরা নিজে দেখেছি এবং তার সাথে উক্ত দিন (১৪ই জুলাই ২০২৪ইং) তার দোকানে বিভিন্ন লেনদেন করেছি।
প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসী বলেন, আমরা দেখেছি উক্ত দিন তিনি প্রতিদিনের মত সকালে তার দোকান খুলেন এবং রাত আনুমানিক ১১ টার দিকে দোকান বন্ধ করেন। তিনি উক্ত দিন দোকান ছেড়ে কোথায় যান নি বলে আমরা লিখিত সাক্ষ্য দিচ্ছি এবং তার উপর আনীত সকল মিথ্যা অভিযোগ হতে তাকে অনতিবিলম্বে মুক্তি দেওয়া হোক।
সেইসাথে অতিদ্রুত যথাযথ কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপে অসৎ উদ্দেশ্য বেআইনিকান্ডে দুষ্কৃতিকারীদের আইন প্রশাসন বিচারের আওতায় এনে সমাজের শান্তি বিনষ্টকারী প্রশ্নবিদ্ধ অবস্থানকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি ভুক্তভোগী, ব্যবসায়ী সমাজ ও এলাকাবাসীর।
উক্ত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালন করেছে ইছাহাক শপিং কমপ্লেক্স ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতি সহ চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী সমাজ ও এলাকাবাসী।
বিষয়টি জানতে মামলার বাদি গাজী মিয়াকে একাধিকবার ফোন দিলে ফোন ধরেননি। পরবর্তীতে ফোন ধরে কথা শুনে কেটে দিয়েছেন। কোন উত্তর করেননি। পরবর্তীতে ভিন্ন জনে ফোন ধরে কিন্তু কথা শুনলেও প্রতি উত্তর দেননি।
ব্যবসায়ী ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের গণস্বাক্ষর
১/জনাব,মোঃ আনোয়ার হোসেন, সভাপতি, ইসাক শপিং কমপ্লেক্স ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতি। চট্টগ্রাম। ২/ জনাব,
মোহাম্মদ কায়সার আহমেদ চৌধুরি।প্রধান পরিচালক,
হযরত খাইরুল্লাহ শাহ মাস্টার বাবার দরবার শরিফ। সভাপতি, হযরত খাইরুল্লাহ শাহ জামে মসজিদ, বায়েজিদ বোস্তামী, চট্টগ্রাম। ৩/জনাব,মোহাম্মদ ইবাদুর রহমান আনার,সেক্রেটারি, ইসহাক শপিং কমপ্লেক্স ব্যবসায়িক কমিটি,বাইজিদ বোস্তামী,চট্টগ্রাম। ৪/জনাব, মোহাম্মদ বুলবুল আহমেদ,স্থানীয় বাসিন্দা ও সমাজসেবক বায়েজিদ বোস্তামী, চট্টগ্রাম। ৫/ জনাব,মোহাম্মদ ফিরোজ মিয়া। স্থানীয় বাসিন্দা ও সমাজসেবক ধনীর পাহাড়, বায়েজিদ বোস্তামী, চট্টগ্রাম। ৬/ জনাব,মোহাম্মদ কালাম মিয়া। স্থানীয় বাসিন্দা ও সমাজসেবক ধনীর পাহাড়, বায়েজিদ বোস্তামী, চট্টগ্রাম। ৭/ জনাব,মোহাম্মদ হারিস মিয়া। স্থানীয় বাসিন্দা ও সমাজসেবক ধনীর পাহাড়, বায়েজিদ বোস্তামী, চট্টগ্রাম। আরো ইসাক শপিং কমপ্লেস ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির মার্কেটের ব্যবসায়ী,এলাকার ব্যবসায়ী ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গগণ গণস্বাক্ষর করেন।