এ-ই দেশে আওয়ামী লীগ আর আসবে না, যে নেত্রী দলীয় নেতা কর্মীদের পেলে বিদেশে পালাতে পারে সেই দলের রাজনৈতি কারার অধিকার নেই এ-ই দেশে। দেশ নায়ক তারেক রহমান – বিএনপিকে সুসংগঠিত করতে জেলা বিএনপির সভাপতি মিসেস মা ম্যাচিং ও সফল সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রেজার হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষে, নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের ৬ ওয়াড় বিএনপির এক কর্মী সমাবেশ এ-ই কথা বলেন বক্তারা। বক্তারা আরো বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তির পায়রা উড়িয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, অথচ খুনি হাসিনা ১৬ বছর ক্ষমতায় থেকে নিরস্ত্র জনগণ সহ শান্তিরক্ষী বাহিনীকে খুন করে পার্বত্য এলাকায় অশান্তি সৃষ্টি করেছেন। শুক্রবার ( ২৫ অক্টোবর) সন্ধা ৬ ঘটিকায়, নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নে অন্তরগত আমতলীর মার্ট মহিছুন্নাহ মাদ্রাসার হল রুমে ৬ ওয়াড় বিএনপির সভাপতি আব্দুস ছালামের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান এর সঞ্চালনায় এই কর্মীসভায় প্রধান অতিথি ছিলেন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দল আলিম বাহাদুর, প্রধান বক্তা ছিলেন সদর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোহাম্মদ ইউনুছ, বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন সদর ইউনিয়ন বিএনপির সিঃ সহ সভাপতি আনোয়ার হোসেন আনু, সাধারণ সম্পাদক জহির আহমেদ, উপজেলা যুব দলের আহবায়ক আবু সোফিয়া চৌধুরী সোহেল, উপজেলা ছাত্র দলের আহবায়ক জিয়াবুল হক জিয়া,কৃষক দলের আহবায়ক ছৈয়দুল আমিন, সদর ইউনিয়ন যুব দলের সভাপতি মিজানুর রহমান, আব্দু ছালাম প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তবে বাহাদুর বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড দেশনায়ক তারেক রহমানের বিচক্ষণতায় ৫ আগষ্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয় ছাত্র-জনতার ১ দফার আন্দোলনে। সে এক কাপড়ে দেশ থেকে পালায় তার বাহিনীকে ফেলে। অথচ আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এক মিনিটের জন্যও দেশ ছেড়ে পালিয়নি একেই বলে কর্মীবান্ধব নেত্রী। সমাবেশ শেষে সদর ওয়ার্ড সভাপতি নুরুল ইসলামেরও ৫ নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক আজিজুর রহমানের মৃত্যুতে তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত ও পাঁচ শতাদিক মানুষের মাঝে বিতরণ করা হয়।
