ঢাকামঙ্গলবার , ৫ নভেম্বর ২০২৪
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আরো
  6. ইসলামিক
  7. কবিতা
  8. কৃষি সংবাদ
  9. ক্যাম্পাস
  10. খাদ্য ও পুষ্টি
  11. খুলনা
  12. খেলাধুলা
  13. চট্টগ্রাম
  14. ছড়া
  15. জাতীয়
আজকের সর্বশেষ সবখবর

কুয়াকাটায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে উপজেলা প্রশাসন

আনোয়ার হোসেন আনু কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্র
নভেম্বর ৫, ২০২৪ ৪:২০ অপরাহ্ণ
Link Copied!

কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত লাগোয়া বেলাভূমি এবং সৈকতে যাওয়া সড়কের দুই পাশের প্রায় ৫ শতাধিক অবৈধ স্থাপনা অপসারণ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর ) বেলা ১০টা থেকে এ অভিযান শুরু হয়। চলে দিনভর। এ অভিযান চলবে আগামীকালও।
পটুয়াখালী জেলা প্রশাসনের নির্দেশে কলাপাড়া উপজেলা প্রশাসন এ অভিযান চালায়।

এর আগে মাইকিং করে অবৈধ স্থাপনার সরিয়ে নিয়ে অন্য জায়গায় স্থানান্তরের জন্য বারবার অনুরোধ করা হলে অনেকে সরিয়ে নেয় তবে যারা যারা সরিয়ে নেয়নি তাঁদের স্থাপ গুড়িয়ে দেয়া হয়।

কুয়াকাটা সৈকতের সৌন্দর্য ও শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সৈকত এলাকায় স্থায়ী ও অস্থায়ী ভাবে গড়ে ওঠা দোকানপাট ভেকু মেশিন দিয়ে ভেঙ্গে অন্যত্র সরিয়ে দেওয়া হয়।

জানা গেছে, সৈকতের জিরো পয়েন্টের পশ্চিম ও পুর্বপাশে এলোমেলো ভাবে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা চৌকি, বস্তা পলিথিন দিয়ে খাবার হোটেল, ঝিনুক, পানের দোকান এবং অস্থায়ী ব্যবসা করছিল। সৌন্দর্য বাড়ানোসহ পর্যটকরা যাতে সৈকত এলাকায় নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারেন এজন্য এমন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানানো হয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে।

তবে পুনর্বাসন না করে উচ্ছেদ করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। তাদের দাবি এতে কয়েক হাজার মানুষ বেকার হয়ে পরবে। পরিবার পরিজন নিয়ে তারা অসহায় জীবন যাপন করবে। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের দাবী আগামী রাস পুর্নিমা উৎসবের আগেই যেন তাদের পুনর্বাসন করা হয়।

কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রবিউল ইসলামের নেতৃত্বে কলাপাড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও কুয়াকাটা পৌর প্রশাসক কৌশিক আহমেদ এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী,কুয়াকাটা পৌরসভা, মহিপুর থানা পুলিশ উচ্ছেদ অভিযানে সহায়তা করে।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ রবিউল ইসলাম বলেন, কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে যেখানে সেখানে দোকানপাট, খাবার হোটেল ও অবৈধ স্থাপনা তৈরি করে সরকারি জমি দখল করে ব্যবসা করছিল। সৈকতের সৌন্দর্য রক্ষা এবং শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে এসব স্থাপনা অপসারণ করা হয়েছে। তবে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের অস্থায়ীভাবে ট‍্যুরিজম পার্ক এর পুর্ব পাশে বসানো হয়েছে ।সরকারি ভূমিতে যথাযথ কতৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়া কোন ধরণে স্থাপনা নির্মাণ সম্পূর্ণ বেআইনি। বিশেষ করে সড়কের পাশের ভূমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ জনচলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করে। সড়কের দুপাশের সৌন্দয্য নষ্ট করে এমন জবরদখল চলতে দেয়া যায় না। আমাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

তিনিধি

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।