গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় (পরিষদ-১শাখা) বাংলাদেশ সচিবালয় ঢাকা থেকে (৭ নভেম্বর)- ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ তারিখে এক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয় যার নাম্বার, (২৯.০০.০০০০.০০০.২১৪.১৮.০০২২.২৪-১২০)প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ আইন ১৯৮৯ ও খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ (সংশোধন) আইন ১৯৯৭ এর ১৬ক। (৪)উপধারা এবং খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ (সংশোধন)আইন ২০১৪ এর ২ (২)উপধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সরকার খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের অন্তর্বর্তী কালীন পরিষদ নিম্নরূপভাবে পূর্নগঠন করা হয়।
চেয়ারম্যানসহ পনেরো সদস্য বিশিষ্ট জেলা পরিষদ কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে খাগড়াছড়ি সদর,পানছড়ি,মহালছড়ি,মাটিরাঙ্গা, মানিকছড়ি,ও লক্ষীছড়ির উপস্থিতির দেখা মিললেও দেখা মেলেনি মহকুমা শহর রামগড় সহ দিঘীনালা, গুইমারার।
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার নয়টি উপজেলা, নয়টি থানা ও তিনটি পৌরসভা রয়েছে।
জেলার সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, আইনজীবী, শিক্ষক, ব্যবসায়ী সহ সকল শ্রেণী পেশার মানুষের মতামত একইরকম বৈষম্যের শিকার খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ।
এবিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখা যায় জেলার সকল উপজেলার সাধারণ মানুষের বক্তব্য, মন্তব্যের যে প্রকাশ এধরনের বৈষম্য না করলেও পারতো।
আমরা বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেইকি বৈষম্যের শিকার হলাম?
আমরা কোনো প্রকার বৈষম্য চাইনা, আমরা খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা সকল শ্রেণী পেশার মানুষ দল, মত, জাতি, গোষ্ঠী, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকলের অংশ গ্রহণের মাধ্যমে শান্তিতে থাকতে চাই।
এবিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখা যায় অনেকেই তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
