ঢাকারবিবার , ১৬ মার্চ ২০২৫
  1. অপরাধ
  2. আজ দেশজুড়ে
  3. আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আরো
  6. কবিতা
  7. কৃষি সংবাদ
  8. ক্যাম্পাস
  9. খাদ্য ও পুষ্টি
  10. খুলনা
  11. খেলাধুলা
  12. চট্টগ্রাম
  13. ছড়া
  14. জাতীয়
  15. জীবনযাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে বিজিবির অভিযান,গরুসহ ১১ লক্ষ টাকার পণ্য জব্দে চোরাচালানিরা আতংকে,

Link Copied!

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তে থেমে নেই বিজিবির অভিযান,দেশ থেকে মিয়ানমারে পাচার কালে ফুলতলী, জারুলিয়া ছড়ি ও ভাল্লুক খাইয়া সীমান্তের বিভিন্ন পয়েন্টে চলমান চিরুনি অভিযানে গরু,সয়াবিন তেল,পাম্প তেল,সাবুদানা,১ টি মোটরসাইকেল সহ প্রায় সাড়ে ১১ লক্ষ টাকার পণ্য জব্দ করেছে বিজিবি।

রবিবার (১৬ মার্চ) ভোর রাতে পৃথকভাবে অভিযান পরিচালনা কালে ১১ বিজিবির টহল দল তুলাতলি সড়ক থেকে ১ হাজার ৩ শত ৫০ লিটার সয়াবিন তেল ও ১১ বিজিবির অধীনস্থ ফুলতলী, জারুলিয়া ছড়ি সীমান্তের বিওপি জোয়ানরা সীমান্ত সড়ক,রোহিঙ্গা টেইলা,বক্কর টেইলা নামক স্থান থেকে ৫ টি গরু,১ টি মোটরসাইকেল,সাবুদানা ১৭৫ কেজি,পাম্প তেল ১৪০ লিটার,মেহদি ৮৭ পিস জব্দ করতে সক্ষম হন।

বিওপি সূত্র জানায়, ১১ বিজিবির অধিনায়ক এস এম কফিল উদ্দিন কায়েস এর দিকনির্দেশনা সরকারি পরিচালক মোঃ আল-আমিন এর নেতৃত্বে অব্যাহত চিরুনি অভিযানের অংশ হিসেবে টহল দল ও অধীনস্থ ফুলতলী এবং জারুলিয়া ছড়ি বিওপির বিজিবি জোয়ানদের পৃথক অভিযানে রবিবার ভোরে
সীমান্ত সড়কসহ বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে এসব গরু ও মালামাল জব্দ করা হয়েছে। জব্দ কত গরুসহ এসব মালামালের আনুমানিক সিজার মূল্য ১১ লক্ষ ২১ হাজার ৪ শত টাকা।

সচেতন মহলের দাবী সীমান্তে চোরাকারবারীরা দিনদিন যখন বেপরোয়া হয়ে বিজিবির অভিযানকে থওয়াক্কা করছে না টিক সেই মুহুর্তে ১১ বিজিবির জোয়ানরা সীমন্তের কঠোর নজরদারি ও চিরুনি অভিযানে নামলে চোরাকারবারিদের মাঝে আতংক বিরাজ করে।

স্থানীয়দের দাবী ১০০ জনের ও বেশি চোরাচালানির গ্যাং লিডার রয়েছে, এদের সাথে গর্জনিয়া বাজারের ১৫-থেকে ২০ ব্যবসায়ী, শতাধিক সিএনজি,মোটরসাইকেল, টমটম ড্রাইভারসহ তারাই এ অপকর্ম জড়িত।

সম্প্রতি ফুলতলি ও ভাল্লুক খাইয়া ও জারুলিয়া ছড়ি সীমান্তে ১১ বিজিবির অভিযানে অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসলেও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সদর বাজার, চাকঢালা বাজার, ঘুমধুম বাজার,তুমব্রু বাজার ও লেবুছড়ি বাজার থেকে সরাসরি মিয়ানমারে মালামাল পাচার হচ্ছে রাত-দিন। যাতে জড়িত অন্তত: ১০ হাজার চোরাকারাবারী।
আবার কিছু লোকাল মানুষের সাথে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কিছু রোহিঙ্গা দেশীয় পণ্য মিয়ানমারের পাচারের সাথে জড়িত থাকার বিষয়টিও উঠে এসেছে । যার কারনে বিজিবির চোরাচালান প্রতিরোধে কঠোর নজরদারির থাকলেও চোরাচালান থেমে নেই। দিন রাত সমান তালে মিয়ানমারের পাচার হচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রকারের মালামাল, খাদ্য পণ্য। বিনিময়ে মিয়ানমার থেকে আসছে গরু, মাদকদ্রব্য।

স্থানীয় সচেতন মহল সম্প্রতি বিজিবি কঠোর নজরদারি চলমান অভিযানকে সাধুবাদ জানান। এবং এধরনের অভিযান চলমান রাখতে আহ্বান জানান।

বিজিবির অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল এস এম কফিল উদ্দিন কায়েস সাংবাদিকদের জানান, সীমান্ত সুরক্ষার পাশাপাশি অবৈধ অস্ত্র, মাদকদ্রব্য, বিভিন্ন পণ্য ও বার্মিজ গরু জব্দে এ অভিযান অব্যহত আছে এবং থাকবে।

 

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করা হয়। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিঃ দ্রঃ - বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।