অবিবাহিত তরুণ-তরুণীকে মাত্র ২ থেকে ৩ ঘন্টার জন্য রুম ভাড়া দেয় হোটেল কর্তৃপক্ষ।
জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৫০-৬০ জন যুগল এভাবে একান্তে সময় কাটাতে আসেন এই হোটেল গুলোতে। সূত্রে জানা যায়, এই হোটেলে চাহিদা অনুযায়ী ব্যাচেলর খদ্দেরদের জন্য আলাদা করে স্মার্ট সুন্দরী পতিতাও রাখা হয়।
আবাসিক হোটেলের নামে অনৈতিক/অবৈধ কাজে সুযোগ করে দিয়ে হোটেলের মালিকগণ টাকার পাহাড় গড়ছেন । এসব আবাসিক হোটেলে কোনো সুশীল সমাজ কিংবা চট্টগ্রামের বাহির থেকে ঘুরতে আসা পর্যটকগণ এসব হোটেলে উঠলে, তারা খুবই অস্বস্তিবোধ এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের সম্মুখীন হতে হয়।
এ বিষয়ে পতেঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ মাহফুজুর রহমান বলেন, আমরা এর আগেও অভিযান করেছি আবারও অভিযান করবো, এবং মামলা দিয়ে চালান দিব।
এ বিষয়ে বন্দর জোনের উপ পুলিশ কমিশনার শাকিলা সুলতানা বলেন, কখন বেশি লোক পাওয়া যায় ওই সময়টাকে যদি আমাদেরকে কেউ ইনফর্ম করে তাহলে অবশ্যই আমরা অভিযান করব, আমরা অনেক সময় অভিযানে গিয়ে দুই একজন কে পাই, কিন্তু বেশি লোক পাওয়া যায় না , কখন বেশি লোক থাকে জানালে আমরা অভিযান করতে সক্ষম হবে।