নোয়াখালীর কবিরহাট চর আলগী গ্রামের ছোবহান মিয়ার দোকানের পাশে নুর উদ্দিনের নতুন বাড়িতে সাইদুল ইসলাম ও তার দাদী ঘটক বাহাদুরের মাধ্যমে বিয়ের জন্য একটি মেয়ে দেখতে যান। ঐ বাড়িতে ছেলে ও তার দাদীকে জোর পূর্বক আটকিয়ে বে—আইনী ভাবে বিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে ১৯/০৯/২০২৪ ইং তারিখে। পরবতীর্তে ভুক্তভোগী ছেলে ও তার দাদী জানান, প্রতারক ঘটক বাহাদুরের নেতৃর্ত্বে বেলাল খোনার, পপি ও মেয়ের মা নাজমা মিলে জোর পূর্বক বিয়ে পড়ান। প্রতারক ঘটক মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে এই প্রতারণার ফাঁদ করেন। ছেলেটির বাড়ি পার্শ্ববতীর্ কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর গ্রামে। তার পিতার নাম মোঃ হানিফ। খেঁাজ নিয়ে জানা যায়. মেয়েটি মানসিক ভারসাম্যহীন একজন নারী। এ জাতীয় মহিলা দিয়ে সংসার করা আদৌ সম্ভব নয় বলে ছেলে ও তার পরিবার জানান। পরবতীর্তে ছেলেটি ছুটে এসে গত ২৭শে ফেব্রুয়ারী আদালতে নোটারী পাবলিকের মাধ্যমে স্বাক্ষীদের উপস্থিতিতে তার স্ত্রী প্রিয়া আক্তার কে স্বেচ্ছায়, স্বজ্ঞানে তালাক দেন। ঘটনাটি এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। অপর দিকে মেয়ের পরিবার ও ঘটকের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও না পাওয়া তাদের বক্তব্য দেওয়া সম্ভব হয়নি।