সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানির ঝিনাইদহ মেট্রো অফিসের প্রথম প্রিমিয়াম ১০০০ টাকা জমা দেওয়ার পর ৩য় প্রিমিয়াম মেয়াদ উত্তীনের গ্রেসপিরিয়ডের পাঁচ দিন আগে মৃত্যুবরণ করায় কোম্পানির পক্ষ থেকে কোম্পানির পলিসির মৃত্যু দাবি নিষ্পত্তি করা হয়েছে।
পলিসি হোল্ডার ছিলেন, ঝিনাইদহ সদর উপজেলার পাকা গ্রামের মো. মনু মোল্লার স্ত্রী মোছাঃ তাঁরা ভানু। সে ১০ বছর মেয়াদের ১০০০ টাকার একটি বীমা গ্রহন করেছিলেন। সেই বিমার তিনটি মাত্র প্রিমিয়াম জমা দেওয়ার পর স্ট্রোক করে মৃত্যুবরণ করেন। তাহার মৃত্যুতে সোনালী লাইফ ইন্সুইরেন্স কোম্পানি ৮৯,২০০ টাকা মৃত্যুদাবী পরিশোধ করেন।
শনিবার (৮ মার্চ) সকালে ঝিনাইদহ সদর উপজেলার ঘোরসাল ইউনিয়নের পাকা গ্রামে গ্রাহকের নিজ বাড়িতে সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানের উপস্থিত ছিলেন, সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার সাকিব মোহাম্মদ আল হাসান , ঝিনাইদহ মেট্রোর ইউনিট ম্যানেজার, মোঃ মোছা হালিমা নুপুর, ফিনানসিয়াল এসোসিয়েট, বাবুল আক্তার, শারমিন খাতুন, মো. রাজু হোসেন ,মো.শিহাব হোসেন, রাজন হোসেন, জাকির হোসেন, রিমু খাতুন, সুমি খাতুন,তানিয়া খাতুন,সান্ত্বনা আক্তার ও গ্রাহকসহ স্থানীয়রা উপস্থিত ছিলেন।
সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার সাকিব মোহাম্মদ আল হাসান উপস্থিত সকলের উদ্দেশ্যে বলেন, ভোগান্তি বিহীন গ্রাহক সেবা শুধু মাত্র সোনালীতেই।সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড শতভাগ ডিজিটাল ও কথা ও কাজে বিশ্বাসী, তাই আমাদের এই কোম্পানিতে কোন কাজ পেন্ডিং থাকে না। বিশেষ করে অন্যান্য কোম্পানির তুলনায় আমরা সময়মতো দাবিগুলো পূরণ করে থাকি। তারই ধারাবাহিকতায় মৃত্যু দাবি চেক কাগজপত্র জমাদানের সর্বোচ্চ ৭ দিনের মধ্যে গ্রাহকের নমীনীর একাউন্টে টাকা পৌছে যায়।