ঢাকাসোমবার , ২ জুন ২০২৫
  1. অপরাধ
  2. আজ দেশজুড়ে
  3. আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আরো
  6. কবিতা
  7. কৃষি সংবাদ
  8. ক্যাম্পাস
  9. খাদ্য ও পুষ্টি
  10. খুলনা
  11. খেলাধুলা
  12. চট্টগ্রাম
  13. ছড়া
  14. জাতীয়
  15. জীবনযাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

নবীনগরে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে কাঁচা বাজারে অস্থিরতা

Link Copied!

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে গত ২৯ বৃহস্পতিবার মে থেকে আজ (রবিবার ২ জুন) দুপুরে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বৃষ্টি হচ্ছে। বৈরী আবহাওয়ার মধ্যে সদর বাজারে কিছু পণ্য সরবরাহে ঘারতি দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে সবজি বাজারে পণ্য সরবরাহ পরিস্থিতির কারণে হুট করে কোন কোন সবজির দাম বাড়তে দেখা যায়। সবজি ছাড়া প্রায় সব পণ্য বিক্রি হচ্ছে আগের দামেই।
সোমবার (২ জুন) সদর বাজার ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র। নবীনগর সদর বাজারে প্রাকৃতিক দুর্যোগ এর আগের পটল, ঢেড়স ও ঝিঙ্গা ইত্যাদি সবজি প্রতি কেজি ৪০-৫০ টাকার মধ্যে ছিল, দাম বেড়ে তা এখন বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা কেজিতে । এ ছাড়া কাকরোল, বরবটি, কচুর লতি, উস্তা, বেগুন বিক্রিহত ৬০-৭০ টাকার মধ্যে,বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে হচ্ছে ৭০-৮০ টাকায়। কাঁচা মরিচের ঝাজ একটু বেড়েছে আগে প্রতি কেজি বিক্রি হতো ৭৫- ৮০ টাকায়। বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকায়। অবশ্য মুরগির দাম একটু কমেছে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকায় যা গত সপ্তাহের তুলনায় কেজিতে দাম কমেছে ১০ টাকা। সোনালি মুরগির দামও কেজিতে ২০ টাকা কমে বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ২৩০ থেকে ২৬০ টাকায়। তবে দেশি মুরগির দাম আগের মতই প্রতি কেজি ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকার মধ্যে। একজন মুরগি বিক্রেতা জানান- “ব্রয়লারের চাহিদা এখন সবচেয়ে বেশি। অনেকে বেশি করে কিনে ফ্রিজে রেখে দিচ্ছেন। তবে ঈদের আগে দাম একটু বাড়বে নিশ্চিত”।

মুরগির দাম কম কমলেও ডিমের দাম সামান্য বেড়েছ। বিক্রি হচ্ছে- প্রতি ডজন ১৩৫-১৪৫ টাকায়। বাজারের একজন পাইকারি ডিম বিক্রেতা বলেন-“বর্ষার এই সিজনে অন্যান্য বছর ডিমের দাম আরো বেশি থাকত”।
নবীনগর বাজারে মাংস বিক্রি হচ্ছে আগের দামেই গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ থেকে ৮৫০ টাকায়। খাসির মাংসের দাম ১ হাজার থেকে ১১০০ টাকায়। মাছের বাজার ঘুরে দেখা গেছে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে কোন কোন মাছ ধরতে না পারায় মাছের দাম সামান্য বেড়েছে। আজকে বাজারে- প্রতি কেজি রুই মাছ (মাঝারী সাইজ) বিক্রি হচ্ছে ৩০০–৩৫০ টাকায়, কাতল ৩৫০–৪০০ টাকা, পাবদা ৩০০–৪০০ টাকা, চিংড়ি ৬৫০–৮০০ টাকা, টেংরা ৬০০–৭০০ টাকা, শিং ৩০০–৩৫০ টাকা, কৈ ২৫০–২৮০ টাকা, তেলাপিয়া ২০০–২২০ টাকা ও পাঙাশ ১৮০–২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া দেশি শিং ও কৈ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে যথাক্রমে ১২০০ ও ১০০০ টাকায়। তবে বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন শুধু প্রাকৃতিক দুর্যোগ নয় – আসন্ন ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে মুরগিসহ সব ধরনের মাংস ও মাছের দাম কিছুটা বাড়তে পারে। বাজারে সরকারি ভাবে নজরদারি না বাড়ালে এর প্রভাব পড়বে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষের খাদ্য নিরাপত্তার ওপর।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করা হয়। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিঃ দ্রঃ - বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।