ঢাকারবিবার , ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫
  1. অপরাধ
  2. আইন আদালত
  3. আজ দেশজুড়ে
  4. আজকের সর্বশেষ
  5. আন্তর্জাতিক
  6. কৃষি সংবাদ
  7. খাদ্য ও পুষ্টি
  8. খুলনা
  9. খেলাধুলা
  10. চট্টগ্রাম
  11. চাকরি-বাকরি
  12. ছড়া
  13. জাতীয়
  14. জীবনযাপন
  15. ঢাকা
আজকের সর্বশেষ সবখবর

সফল পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে মাদক ও অপহরণকারী সিন্ডিকেটের ‘মিডিয়া ট্রায়াল’: নেপথ্যে প্রতিহিংসা!

Raisul Islam, News Desk In-Charge
ডিসেম্বর ২৮, ২০২৫ ৪:২০ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

টেকনাফ ও ঈদগাঁও থানার অকুতোভয় পুলিশ অফিসার এসআই বদিউল আলম যখন একের পর এক সফল অভিযানে মানব পাচারকারী ও মাদক সম্রাটদের ভিত নাড়িয়ে দিচ্ছেন, ঠিক তখনই তার বিরুদ্ধে শুরু হয়েছে এক গভীর ষড়যন্ত্র। গত কয়েক মাস ধরে টেকনাফের কুখ্যাত মাদক সিন্ডিকেট ও অপহরণকারী চক্রের সাথে হাত মিলিয়ে নামধারী দুই প্রভাবশালী সাংবাদিক এই কর্মকর্তার পেশাগত জীবন ধ্বংস করতে উঠেপড়ে লেগেছে।

টেকনাফ মডেল থানায় কর্মরত থাকাকালীন মাত্র আড়াই মাসে এসআই বদিউল আলম যে অভাবনীয় সাফল্য দেখিয়েছেন, তা এই অঞ্চলের আইনশৃঙ্খলা ইতিহাসে বিরল। তার উল্লেখযোগ্য অভিযানগুলো হলো: ১৯৩ জন মানব পাচারের শিকার ভিকটিম উদ্ধার, ২০ জন অপহৃত ব্যক্তিকে অপহরণকারীদের কবল থেকে উদ্ধার, ২৫ জন কুখ্যাত অপহরণকারী ও মানব পাচারকারীকে গ্রেফতার, মাদক, বিদেশী অস্ত্র, তাজা গুলি ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার, একটি চাঞ্চল্যকর মানবপাচারকালে হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন এবং আসামির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নিশ্চিত করেন।

অনুসন্ধানে জানা যায়, গত ২৯ জানুয়ারি টেকনাফের একটি শক্তিশালী মাদক ও অপহরণ চক্রের সদস্যকে গ্রেফতারের পর থেকে ষড়যন্ত্রের জাল বুনতে শুরু করে কক্সবাজারের দুইজন প্রভাবশালী নামধারী সাংবাদিক। ধৃত আসামীকে ছাড়িয়ে নিতে ব্যর্থ হয়ে তারা সরাসরি এসআই বদিউল আলমকে পেশাগত ক্ষতির হুমকি প্রদান করেন, যার প্রেক্ষিতে তিনি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে বাধ্য হন। সেই আক্রোশ থেকেই বর্তমানে ঈদগাঁও থানায় কর্মরত এই অফিসারের বিরুদ্ধে প্রায় আড়াই মাস আগের একটি পুরনো ঘটনাকে পুঁজি করে ‘অস্ত্র দিয়ে ফাঁসানো’ ও ‘টাকা লেনদেনের’ কাল্পনিক ও মুখরোচক সংবাদ পরিবেশন করা হচ্ছে।
বাস্তবতা হলো, ঈদগাঁও টু ঈদগড় সড়কে ডাকাতি রোধে যখন এই কর্মকর্তা দিনরাত পাহাড়ে অভিযান পরিচালনা করে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার করছেন, ঠিক তখনই অপরাধীদের নিরাপদ জোন তৈরি করতে তাকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা চলছে। সিসিটিভি ফুটেজের মনগড়া ব্যাখ্যা দিয়ে এবং কোনো প্রকার তথ্য-প্রমাণ ছাড়াই ২ লক্ষ টাকা গ্রহণের যে অভিযোগ তোলা হয়েছে, তা মূলত পেশাদারিত্বের প্রতিশোধ নিতেই করা হয়েছে। আশ্চর্যের বিষয় হলো, যে দুই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে এসআই বদিউল আলম পূর্বে জিডি করেছিলেন, তারাই এই ষড়যন্ত্রের মূল হোতা এবং তারাই অন্যান্য সংবাদমাধ্যমে এই মিথ্যা তথ্যটি ছড়ানোর চেষ্টা করছেন। জনমনে প্রশ্ন উঠেছে, একজন সফল ও সৎ অফিসারের মনোবল ভেঙে দিতে অপরাধী সিন্ডিকেটের এই ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ আর কতদিন চলবে?

আমাদের সাইটে আমরা নিজস্ব সংবাদ তৈরির পাশাপাশি দেশের এবং বিশ্বের বিভিন্ন স্বনামধন্য সংবাদমাধ্যম থেকে গুরুত্বপূর্ণ খবর সংগ্রহ করে নির্ভুল সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। আমরা সবসময় তথ্যের নির্ভরযোগ্যতা এবং সঠিকতা নিশ্চিত করার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করি। তবে, যদি কোনো সংবাদ নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকে, তাহলে আমরা আপনাকে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি সংশ্লিষ্ট সংবাদ মাধ্যম বা নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করার জন্য। এই সাইটের সব ধরণের সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও এবং ভিডিও কন্টেন্ট কপিরাইট আইন দ্বারা সুরক্ষিত। বিনা অনুমতিতে এই কন্টেন্ট ব্যবহারের প্রচেষ্টা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং আইনত শাস্তিযোগ্য। আমরা আমাদের ব্যবহারকারীদের একটি সুরক্ষিত ও তথ্যবহুল অভিজ্ঞতা প্রদানের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমাদের নিউজ সাইটের মাধ্যমে পাওয়া যেকোনো তথ্য ব্যবহারের আগে দয়া করে সেই তথ্যের উৎস যাচাই করতে ভুলবেন না। আপনাদের সমর্থন এবং সহযোগিতা আমাদের এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা। আমাদের সাথেই থাকুন, সর্বশেষ খবর এবং নির্ভরযোগ্য তথ্য পেতে।
%d bloggers like this: